জীবনানন্দ দাস
জীবনানন্দ দাশ
রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশ |
|
জন্ম | ১৭ ফেব্রুয়ারি ১৮৯৯
বরিশাল, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ) |
মৃত্যু | ২২ অক্টোবর ১৯৫৪ (বয়স ৫৫)
কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত |
মৃত্যুর কারণ | ট্রাম দুর্ঘটনায় |
সমাধি | ভারত |
জাতীয়তা | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৮৯৯-১৯৪৭) ভারতীয় (১৯৪৭-১৯৫৪) |
অন্যান্য নাম | মিলু |
নাগরিকত্ব | ব্রিটিশ ভারতীয় (১৮৯৯-১৯৪৭) ভারতীয় (১৯৪৭-১৯৫৪) |
শিক্ষা | স্নাতোকোত্তর (ইংরেজি সাহিত্য) |
যেখানের শিক্ষার্থী |
|
পেশা |
|
কার্যকাল | ১৯২৭–১৯৫৩ |
উল্লেখযোগ্য কর্ম | সাতটি তারার তিমির, বনলতা সেন, রূপসী বাংলা |
আন্দোলন | আধুনিক বাংলা কবিতা |
দাম্পত্য সঙ্গী | লাবণ্য গুপ্ত (বি. ২০২০) |
পিতা-মাতা |
|
পুরস্কার | রবীন্দ্র-স্মৃতি পুরস্কার (১৯৫২) সাহিত্য এ্যাকাডেমি পুরস্কার (১৯৫৫) |
জীবনানন্দ দাশ
(১৭ ফেব্রুয়ারি, ১৮৯৯ – ২২ অক্টোবর, ১৯৫৪; ৬ ফাল্গুন, ১৩০৫ – ৫ কার্তিক, ১৩৬১ বঙ্গাব্দ) ছিলেন বিংশ শতাব্দীর অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি কবি, লেখক ও প্রাবন্ধিক। তিনি বাংলা কাব্যে আধুনিকতার পথিকৃতদের মধ্যে ছিলেন অন্যতম।জীবনানন্দ দাশের প্রথম কাব্যে নজরুল ইসলামের প্রভাব থাকলেও দ্বিতীয় কাব্য থেকেই তিনি হয়ে ওঠেন মৌলিক ও ভিন্ন পথের অনুসন্ধানী। তাঁর মৃত্যুর পর থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে তিনি জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করেন এবং ১৯৯৯ খ্রিষ্টাব্দে যখন তাঁর জন্মশতবার্ষিকী পালিত হচ্ছিল, ততদিনে তিনি বাংলা সাহিত্যের অন্যতম জনপ্রিয় কবিতে পরিণত হয়েছিলেন।